ব্লগার সৌরভের ইউটিউব চ্যানেল

Jamai 420 Bengali Full Movie HD Download

Jamai 420 Bengali Full Movie, জামাই ৪২০ মুভি, ডাউনলোড, পুরো, ফ্রী, বাংলা মুবি

About:
  • Film Name: Jamai 420
  • Language: Bangla
  • Releasing: May 22, 2015
  • Directed by: Rabi Kinagi
  • Produced by: Shree Venkatesh Films, Surinder Films
  • Written by: Rabi Kinagi
  • Music: Dabbu & Dev Sen
  • Cinematography: S.D. Jaan
  • Distributed by: Shree Venkatesh Films


Starring:
  • Ankush Hazra
  • Nusrat Jahan
  • Hiran Chatterjee
  • Payal Sarkar
  • Soham Chakraborty
  • Mimi Chakraborty


Download:

Watch Online:
LetWatch.us:


Tags:
জামাই ৪২০ মুভি ডাউনলোড, জামাই ৪২০ পুরো মুভি, ডাউনলোড, ফ্রী, বাংলা ছবি, বাংলা সিনেমা, জামাই ৪২০ ছবি ডাউনলোড, বাংলা ছবি, জামাই ৪২০ সিনেমা ডাউনলোড, জামাই ৪২০ পুরো মুভি, জামাই, জামাই ৪২০, জামাই ৪২০ গান, জামাই ৪২০ ভিডিও গান, জামাই ৪২০ ছবির গান, জামাই ৪২০ মুভি, জামাই ৪২০ ভিডিও গান, জামাই ৪২০ অডিও গান, জামাই ৪২০ সিনেমাজামাই ৪২০ অনলাইনে দেখুন দেখা, জামাই ৪২০ বাংলা ফুল মুভি ডাউনলোড এবং অনলাইনে দেখুনjamai 420 movie download, jamai 420 full movie, Download, free, Bengali Full Movie, Bengali Movie, jamai 420 full movie HD, jamai 420 full movie watch online, jamai 420 full movie watch online HD
আরও পড়ুন

অসাধারণ ওয়ার্ডপ্রেস থিম Techron রেস্পন্সিভ ডিজাইন ফী ডাউনলোড

প্রথমে সবাই আমার সালাম নিবেন, আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি ও আপনাদের দোয়ায় ভালই আছি

আজকে আমি আপনাদের জন্য খুব সুন্দর একটি ওয়ার্ডপ্রেস থিম নিয়ে এসেছি, এটি আপনার আপনাদের ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে ব্যবহার করতে পারবেন,

খুব সুন্দর একটি থিম, আমি আশা করছি আপনাদের এই টেম্পলেট পছন্দ হবে, আপনার ডিমো এবং ফিচার দেখেনিন ভাল লাগলে ডাউনলোড করে নিবেন,



ফিচারঃ

  • Responsive Design
  • SEO Ready
  • Ads Ready
  • Clean Design
  • Fast Loading
  • Menu Bar
  • Dropdown Menu
  • Social Profiles Button
  • Social Share Button
  • Slider
  • Featured Posts in Slider
  • 2 Column Body
  • 3 Column Footer
  • Custom Widgets
  • User can theme colors change
  • User can theme font change
  • About admin
  • Comment
  • Compatible with new WordPress versions


আমার মনে হয় না এমন কেউ আছে, যার এই টেম্পলেটটি পছন্দ হয়নি, যারা এই টেম্পলেটটির প্রয়োজন বোধ করেন ডাউনলোড লিংকে গিয়ে ডাউনলোড করে নিন

ফেসবুকে আমার ব্লগ টিউন এর আপডেট পেতে আমার পেজে লাইক দিন, BloggerSourab.Com
আরও পড়ুন

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে ফ্রী কল করুন দেশে-বিদেশে আনলিমিটেড, (১ টাকাও লাগবেনা)

প্রথমে সবাই আমার সালাম নিবেন, আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি ও আপনাদের দোয়ায় আর আল্লাহ্‌র রহমতে ভালই আছি

আজকে শেষ হয়ে গেল প্রবিত্র ৫ মাহে রমজান, আশা করি সবাই আল্লাহ্‌র রহমতে কোন সমস্যা ছাড়াই রোজা রাখতেছেন,
আজকে মাহে রমজানের উপহার হিসাবে অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের নিয়ে এসেছি একটি ফ্রী কলিং অ্যাপ...।।


অ্যাপটির নাম Bigo, এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল থেকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ছাড়া ও যেকোন নাম্বারে ফ্রী কল দিতে পারবেন...।।



Bigo সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

BIGO কি?
Bigo হল একটি Android Voip Calling App.


Bigo ব্যবহার করে কিভাবে?

  • Bigo ব্যবহার করতে চাইলে আপনার অবশ্যই একটি Android Device অথবা পিসি থাকতে হবে।
  • আপনার মোবাইল নাম্বার টি দিয়ে একটি Bigo  Account নিবন্ধন করতে হবে।
  • তারপর নম্বর ডায়াল করে কল দিতে হবে।


Bigo কেন?

  • ১. Bigo তে চলছে এক চরম অফার! আপনি নিবন্ধন করার সাথে সাথে পেয়ে যাবেন ১১৬০ পয়েন্ট।
  • ২. প্রতি মিনিট এর জন্য ১১ পয়েন্ট কাটা হবে Bangladeshi Number এ।
  • ৩. বিভিন্ন দেশের কল রেট বিভিন্ন, যেমন Chaina এর জন্য প্রতি মিনিট মাত্র ১ পয়েন্ট।
  • ৪. প্রতি বার এর কল এ নাম্বার পরিবর্তন হয়ে যায়।
  • ৫. যাকে কল দিবেন তার BIGO থাকতে হবে না।
  • ৬. প্রতিবারের লগইন এ পেয়ে যাবেন ২০ পয়েন্ট করে।
  • ৭. কোন বন্ধু কে INVITE করলে পেয়ে যাবেন ২০০ পয়েন্ট।
  • ৮. কথা খুবই পরিস্কার।
  • ৯. Bigo থেকে Bigo তে করতে পারবেন ফ্রী Ultra HD ভিডিও কল।
  • ১০. প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন ১১৫২ ক্রেডিট!!!



আমার সকল পোষ্টের আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজ এ লাইক দিন,
ফেসবুকে আমি "BloggerSourab.Com"
আরও পড়ুন

জনপ্রিয় কার্ড গেম Spades খেলার নিয়ম শিখে নিন






অনেক মজার একটা গেম, আমি নতুন শিখেছি তাই আপনাদের না শিখিয়ে পারলাম না।।।

যেহেতু আমি এটা লিখে আপনাদের শেখাচ্ছি সেহেতু বুঝানোতে ত্রুটি হতে পারে,
আপনাদের কোথাও বুঝতে সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন।।।

কার্ডের প্রকার;
কার্ড খেলার জন্য ৪ ধরনের কার্ড ব্যাবহার করা হয,
Clubs, Hearts, Spades and Diamonds
কার্ডের সিম্বোল গুলো আপনারা দেখে নিন...........



কার্ডের মান;
আমি আগেই বলে রাখি কার্ড খেলার প্রত্যেক নিয়মে কার্ডের কিছু আলাদা মান রয়েছে, আমি শুধু মাত্র এই খেলার কার্ডের মান আপনাদের জানাবো,
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে, কার্ড খেলার জন্য ৪ ধরনের কার্ড ব্যাবহার করা হয়,
শুধু মাত্র এক রকমের কার্ডের মধ্যে কার্ডের মান যথাক্রমিক,
A, K, Q, J, 10, 9, 8, 7, 6, 5, 4, 3, 2
এ মান শুধু মাত্র এক রকমের কার্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য,
মানে, কেউ যদি 5♥ দিয়ে খেলে আর আপনার কাছে যদি ♥ কোন কার্ড না থাকে আর আপনি যদি K♣ দিয়েও খেলেন আপনি পয়েন্ট পাবেন না, আপনি যদি 6♥ দিয়ে খেলেন তবেও আপনি পয়েন্ট পাবেন......



বিঃ দ্রঃ কেউ যদি ♥, ♣ or Diamonds কার্ড দিয়ে খেলে আর আপনার কাছে যদি ♥, ♣, Diamonds কার্ড না থাকে তবে আপনি Spadas কার্ড দিয়ে ট্রাম করতে পারবেন,
মানে, কেউ যদি K♥ দিয়ে খেলে আর আপনার কাছে যদি ♥ কোন কার্ড না থাকে আর আপনি যদি 2Spadas দিয়েও খেলেন আপনি পয়েন্ট পাবেন.....

গেম খেলার নিয়ম;
গেমটি খেলতে গেলে চার জন খেলোয়ার প্রয়োজন, আপনারা চাইলে তিন জনে ও খেলতে পারেন...
প্রথমে একজন খেলোয়ার চারজন খেলোয়ার এর মধ্যে কার্ড ভাগ করে নিবে......
এরপর প্রত্যেক খেলোয়ার নিজেদের কার্ড দেখে বলতে হবে সে মিনিমাম কয়বার সর্বোচ্চ কার্ড পেলে কার্ড তুলতে পারবে......
এবার যে কার্ড সবার মধ্যে ভাগ করে দিয়েছিল তার পরের জন প্রথম কার পেলবে, এর পরে এর পরের জন এভবে খেলা চলবে...
চারজনে চরটি কার্ড পেলার পরে কার্ডের মান অনুযয়ি যার কার্ড সর্বোচ্চ সে সব কার্ড নিয়ে আলাদা করে রাখবে......
তেরটি কার্ড শেষ হওয়ার পর যে যে তার পূর্বে বলা সংখ্যা অনুযায়ি কার্ড তুলতে পারবে তার গেমের পয়েন্ট অনুযায়ি পয়েন্ট যোগ হবে এবং যে যে পারবে না তার মাইনাস হবে.......

গেমের পয়েন্ট;
গেমের পয়েন্ট আপনারা আপনাদের ইচ্ছে মত ধরতে পারেন,
যেমন,
আপনারা যদি প্রতিবার কার্ড তোলার পয়েন্ট এক করে ধরেন তবে টোটাল পয়েন্ট ত্রিশ বা চল্লিশ দিতে পারেন অথ্যাত্ যে সবার আগে টোটাল স্কোর করতে পারবে সে হবে বিজয়ী........

কোন সমস্যা হলে কমেন্টের মাধ্যমে জানান।

আমার সকল পোষ্টের আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজ এ লাইক দিন,
ফেসবুকে আমি "BloggerSourab.Com"
আরও পড়ুন

বৃষ্টি ভারতেরই উপকার করে দিয়ে গেল!

BAN vs IND

জিতলে লাভ হতো না। ড্র হলে ‘লস’। তবে হেরে গেলে বড় সর্বনাশ হতো ভারতের। র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন থেকে এক লাফে নেমে আসত সাতে! ভারত যেভাবে ব্যাটিং করেছে, তাতে হয়তো তারা দাবি করতেই পারে, হারার প্রশ্ন আসছে কেন? কিন্তু খেলাটা ক্রিকেট। যেখানে যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে যেকোনো কিছু। যেমন যে বাংলাদেশ উইকেটের জন্য মাথা কুটে মরছিল, তারাই হুট করে ২৭ রানের মধ্যে ​তুলে নিল ৩ উইকেট
বাংলাদেশ জিততই এমন কথা বাংলাদেশ সমর্থকেরা জোর করে বলতে পারছে না। তবে র‍্যাঙ্কিংয়ের নয় নম্বর দলের সঙ্গে খেলে হারার ঝুঁকি থেকে আপাতত মুক্ত হয়ে ভারতের লাভই হতে যাচ্ছে সম্ভবত। সাতে নেমে যাওয়ার ঝুঁকি তো নেই! বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালের পর থেকে অনলাইনে যুযুধান দুই দলের সমর্থকেরা এখনো চাপান-উতোরে ব্যস্ত। বৃষ্টি আসলে কার লাভ করে দিল? বাংলাদেশ সমর্থকেরা বলতেই পারে—কেন, ভারতের!
২২ ম্যাচে ৯৯ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ভারত এখন আছে তিনে। এই ম্যাচ জিতলে ভারতের রেটিং পয়েন্ট হবে ১০০। তাতে তারা তিনেই থাকবে। হারলে বাংলাদেশের রেটিং পয়েন্ট কমবে না, থাকবে ৩৯-ই। বাংলাদেশের হারানোর কিছুই নেই। বরং আছে পাওয়ার। এই ম্যাচ ড্র হলে বাংলাদেশের রেটিং পয়েন্ট বেড়ে হবে ৪১। আর ‘গৌর​বময় অনিশ্চয়তা’র আরও একটি উদাহরণ ঘটিয়ে অবিশ্বাস্যভাবে জিতে গেলে বাংলাদেশের পাশে যুক্ত হবে মূল্যবান পাঁচটি রেটিং পয়েন্ট (৪৪)।
ড্র হলেও কিন্তু ভারতের ক্ষতি হবে। দুই রেটিং পয়েন্ট হারিয়ে তারা নেমে যাবে চারে। তখন তাদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯৭। কারণ ইংল্যান্ড-পাকিস্তান দুদলেরই রেটিংও ৯৭, ভগ্নাংশের ব্যবধানে এগিয়ে থাকবে ভারত। ৯৬ রেটিং নিয়ে সাতে থাকা শ্রীলঙ্কাও ঘাড়ে ফেলবে নিশ্বাস।
ফলে চাপান-উতোরে ভারতীয় সমর্থকেরাও বলতে পারেন, বৃষ্টিতে আমাদের ক্ষতিই হলো। ড্র হলেও তো সাত নম্বর দলের সঙ্গে আমাদের ব্যবধান থাকছে মাত্র এক পয়েন্টের। কিন্তু বাংলাদেশ সমর্থকেরা বৃষ্টির বদৌলতে ড্র হয়েছে—এমনটাই বা মানবে কেন? খুলনা টেস্টের টাটকা উদাহরণ কিংবা যুক্তির অস্ত্র তো তাদের হাতেই আছে!
আরও পড়ুন

কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার ৫০ টি কিলার উপায়

আমরা যখন কোনো ওয়েবসাইট বা ব্লগের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও নিয়ে কথা বলি তখন এটিকে দু’ভাগে ভাগ করে থাকি। এটি হলো অনপেজ ও অফপেজ অপটিমাইজেশন। অফপেজ অপটিমাইজেশনে মূলত ঐ সাইটের ব্যাকলিংক ও সোশ্যাল সিগন্যাল বেশি গুরুত্ব পায়। বিশেষকরে আমরা যখন এসইআরপি র‍্যাংকিং এ ভালো করতে চাই তখন আমাদের বিভিন্ন অথরিটি সাইট থেকে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার দরকার পড়ে। আমরা সার্চ ইঞ্জিন ট্রাফিকের গুরুত্ব সম্পর্কে জানি। আর হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক একটি সাইটের র‍্যাংকি বাড়ানো ও সার্চ ইঞ্জিন  ট্রাফিক বাড়ানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপায়। আর্নট্রিক্সের পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই পোস্টটিতে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার ৫০টি উপায় সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। আশাকরি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের ক্ষেত্রে যথেষ্ঠ সহায়ক হবে।


তবে ৫০টি উপায় বলার আগে আরেকটি কথা না বললেই নয়! আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, ২০১২ সালে  গুগলের একটি পেঙ্গুইন আপডেট আনা হয়, সেখানে স্প্যাম ও পেইড ব্যাকলিংককে টার্গেট করা হয়েছে। তাই এ ধরণের ব্যাকলিংক সাইটের র‍্যাংকিং এর ক্ষেত্রে খারাপ প্রভাব ফেলবে।

আর হ্যাঁ, আপনি যখন আপনার ব্যাকলিংক তৈরি করবেন, অবশ্যই লিংক কোয়ালিটি ও অ্যাংকর টেক্সট ভেরিয়েশনের দিকে খেয়াল রাখবেন। আপনার হোমপেজে ব্যাংকলিংক তৈরির দিকে বেশি নজর না দিয়ে সাইটের ইন্টারন্যাল পেজের ব্যাকলিংক তৈরিতে বেশি গুরুত্ব দেবেন। আপনি রিসোর্স পেজ যেমন বিভিন্ন গাইডলাইন মূলক পেজে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন। এক্ষেত্রে একটি বা দুইটি কিওয়ার্ড সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। এই ধরণের পোস্ট বেশি ইফেক্টিভ হয়।

ব্যাকলিংক তৈরির ক্ষেত্রে যে বিষয়টি এড়িয়ে চলবেন-

  • ফুটার থেকে বড় ধরণের লিংক ব্যবহার করবেন না।
  • এক্সাক্ট অ্যাংকর টেক্সট কেনা থেকে বিরত থাকবেন।
  • বিভিন্ন সাইট থেকে (যেমন ফিভার) বাল্ক লিংক কেনা থেকে বিরত থাকবেন।
  • লিংক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবেন না।
  • ব্লগরোল লিংক ব্যবহারে বিরত থাকুন।
  • আর্টিকেল ডিরেক্টরি লিংক ব্যবহার ততোটা কার্যকরী নয়, তাই এটি ব্যবহারে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।

উপরের বিষয়গুলো মনে রেখে আপনার সাইটের ব্যাকলিংক তৈরি করা শুরু করতে পারেন। তবে একটি কথা না বললেই নয়, গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিংক তৈরির ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এটি আপনার ওয়েবসাইটে ভালো ট্রাফিক আনতে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।



এখন আসুন জেনে নিন কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরির ৫০ কিলার  উপায়-
1. অন্যব্লগে গেস্ট পোস্ট করুন।
2. ডুফলো ব্লগে কমেন্ট করুন।
3.  রিলেভ্যান্ট  ফোরামের আলোচনায় অংশ নিন এবং আপনার ব্লগ পোস্টের লিংক ব্যবহার করুন।
4. ফোরাম সিগনেচারে আপনার ব্লগ লিংক যুক্ত করুন (অবশ্যই হাই কোয়ালিটি ফোরামে)।
5. জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ সাইট যেমন- ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, ডিগ সাইটগুলোতে আপনার সাইটের অ্যাক্টিভিটি বাড়ান।
6. বিভিন্ন ডিসকাশন বোর্ড যেমন কিয়োরাতে আপনার ব্লগ লিংক যুক্ত করে ডিসকাশন বাড়ান।
7. ব্লগিং কমিউনিটিতে আপনার সাইটটি যুক্ত করে অ্যাক্টিভিটি বাড়ান। এক্ষেত্রে ব্লগ এনগেজ, এমএমও সোশ্যাল নেটওয়ার্ক উল্লেখযোগ্য।
8. বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর সাইটে যেমন – ইয়াহু অ্যান্সার এ আপনার সাইট সম্পর্কিত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন।
9. এসব কোশ্চেন, অ্যান্সার সাইটে বিভিন্ন উত্তর দিন এবং আপনার সাইটের রিলেটেড বিভিন্ন লিংক দিন।
10. আর্টিকেল পাবলিশ করার সময় সাইটের রিলেটেড অন্য পোস্টের সাথে ইন্টারলিংক করুন।
11.  আপনার নিচ রিলেটেড অন্য ব্লগ সাইটের সাথে লিংক এক্সচেঞ্জ করতে পারেন, তবে এটি অবশ্যই যেনো ন্যাচারাল হয় এবং লিংক পিরামিড ফর্ম মেনে করতে হবে।
12. আপনার ব্লগটি টপ ব্লগিং ডিরেক্টরিতে সাবমিট করুন (এখানেও কোয়ালিটি নিশ্চিত হতে হবে)।
13. বিভিন্ন ওয়েব ডিরেক্টরিতে আপনার ব্লগ সাবমিট করুন।
14. টপ নিশ ডিরেক্টরিতে আপনার ব্লগগ সাবমিট করুন।
15. আপনার বন্ধুদেরকে আপনার সাইটে/ সামাজিক যোগাযোগ সাইটের পেজে সংযুক্ত হতে বলেন।
16. ভালোমানের সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটগুলোতে আপনার ব্লগ পোস্টগুলো সাবমিট করুন।
17. টপ সোশ্যাল নেটওয়াকিং সাইটগুলোতে আপনার সাইটটি যুক্ত করুন।
18. আপনার ব্লগ আর্টিকেলগুলো স্টাম্বলআপন এ সাবমিট করুন।
19. ডিগ এ আপনার ব্লগ সাবমিট করুন। এটি ডুফলো লিংক দেয় এবং গুগল ক্রাউলের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে।
20. টপ সোশ্যাল বুকমাকিং সাইটগুলোতে আপনার ব্লগকে ভাইরাল করুন। কারণ এক একটি অথরিটি সাইট থেকে যে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়া যায় তা হাজারো সাধারণ ব্যাকলিংক থেকে উত্তম।
21.ফিডার সাইটগুলোতে আপনার ব্লগের আরএসএস ফিড যুক্ত করুন।
22. প্রেস রিলিজ সাইটগুলোতে প্রেস রিলিজ সাবমিট করুন।
23. আরএসএস ডিরেক্টরিতে আপনার আরএসএস ফিড সাবমিট করুন।
24. প্রায় প্রতিটি ফোরামেই ওয়েব সাইট রিভিউ ফোরাম আছে, সেখানে আপনার ব্লগের রিভিউ দিন।
25. যদি আপনি থিম ডেভেলপমেন্ট জানেন, তাহলে একটি ফ্রি থিম রিলিজ করুন এবং থিমের ফুটারে আপনার ব্লগ লিংকটি যুক্ত করে দিন। (সম্ভব না হলে দরকার নেই)
26. যদি পারেন তাহলে একটি ফ্রি ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইন তৈরি করুন এবং সেখানে আপনার ব্লগ লিংকটি যুক্ত করুন।
27. একটি সফটওয়্যার অথবা ইবুক রিলিজ করুন এবং এটি .exe তে কম্পাইল করে টপ সফটওয়্যার শেয়ারি সাইট যেমন ডাউনলোড ডটকম, ব্রাদারসফট ও সাবমিট করুন।
28. আপনার ব্লগ পোস্টগুলো দিয়ে একটি পিডিএফ বই তৈরি করুন এবং ডকুমেন্ট শেয়ারিং সাইটে সাবমিট করুন।
29. টপ কোম্পানি ও প্রোডাক্ট সম্পর্কে রিভিউ লিখুন, তাহলে তারা আপনাকে ব্যাকলিংক দিতে পারে।
30. প্রতি সম্পাহে অন্তত একটি পোস্ট পাবলিশ করুন যাতে বিভিন্ন সাইট বা ব্লগারের রিসোর্স থাকে (লিংকসহ) এবং এই পোস্টটি ঐসব ব্লগারদের সাথে শেয়ার করুন। তাহলে তারাও আপনার সম্পর্কে আগ্রহী হবে।
31. টপ ব্লগারদের ইন্টারভিউ পাবলিম করেন এবং সেটি শেয়ার করার অনুরোধ জানান। এতে তাদের ফ্যানরাও আপনার সাইট সম্পর্কে জানতে পারবে।
32. মার্কেটারদের টেস্টিমোনিয়াল দিন এবং সেখানে আপনার ব্লগ লিংক যুক্ত করুন। এরফলে তারাও আপনাকে ব্যাকলিংক দিতে পারে।
33. আপনার ব্লগের প্রমোট করতে ওয়েব ২.০ সাইটগুলোর ব্যবহার করুন।
34. আপনার ব্লগ পোস্ট কার্নিভালস এ সাবমিট করুন।
35. হাই কোয়ালিটি কনটেন্ট লিখুন এবং এগুলো থেকে স্টং ব্যাকলিংক পাবেন।
36. আলোচিত বা বিতর্কিত বিষয় সম্পর্কে লিখতে চেষ্টা করুন।
37. নিউজ পোস্ট পাবলিশ করার চেষ্টা করুন এবং এটি সবার আগের পাবলিশ করার চেষ্টা করুন।
38. আপনার ব্লগকে সিএসএস ডিরেক্টরিতে সাবমিট করুন।
39. অন্য ব্লগগুলো আপনার ইন্টারভিউ বা সাক্ষাতকার প্রকাশের চেষ্টা করুন।
40. লিংকনির্ভর পোস্ট লেখার চেষ্টা করুন।
41. টপ লিস্টেড পোস্ট লেখার চেষ্টা করুন কারণ এগুলো সহজেই ভাইরাল হয়।
42. আপনার নিশে কাজ করা ভালো সাইটগুলোর সাথে তুলনামূলক পোস্ট লিখুন।
43. যারা ব্লগিং করতে চায় তাদের নিয়ে একটি ফিচার পোস্ট লিখুন। এগুলোও ভালো লিংক হবে।
44. আপনার নিশে অন্য ব্লগারদের সাথে কনটেন্ট বিনিময় করুন।
45. আপনার সাইটকে ডিমজ সহ অন্য ডিরেক্টরিগুলোতে সাবমিট করুন।
46. আপনার সাইটকে .এডু ও .গভ ফোরাম ও ব্লগে সাবমিট করুন। গুগল এসব সাইটকে অথরিটি সাইট হিসেবে প্রাধান্য দেয়, তাই এগুলো থেকে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়া যায়।
47. গুগল গ্রুপ ও ইয়াহু গ্রুপগুলোর মতো জনপ্রিয় গ্রুপগুলো ব্যবহার করুন আপনার সাইটের প্রচারের মাধ্যম হিসেবে।
48. সম্ভব হলে একটি  উইকিপিডিয়া পেজ খুলুন এবং এখানে আপনার রিসোর্স সেকশনের লিংকগুলো যুক্ত করুন।
49. টোকনোরাতি‘তে আপনার সাইটকে সাবমিট করুন। এটি আপনার ব্লগের র‍্যাংকে করতে বিশেষ গুরুত্ব পালন করে।
50. ‘দ্য আল্টিমেট’ টাইটেলে পোস্ট লিখুন, এগুলোর মাধ্যমে অনেক ব্যাকলিংক পাওয়া যায়।

ফেসবুকে আমার ব্লগের পোস্টের আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন,
আরও পড়ুন

ভারতে ইন্টারনেট গ্রাহকদের উপর গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এয়ারটেলের বিরুদ্ধে

Airtel Logo

ভারতের টেলিকম জায়ান্ট এয়ারটেলের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের ওয়েব ব্রাউজারে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ উঠেছে। ভারতের সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, থ্রিজি ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে যারা ইন্টারনেটে যুক্ত হচ্ছেন, তাদের অজান্তেই একটি প্রোগ্রাম ব্রাউজারে প্রবেশ করিয়ে ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, থেজেশ নামের ব্যাঙ্গালোরের একজন প্রোগ্রামার প্রথম বিষয়টি ধরতে পারেন এবং টুইটারে বিষয়টি সবার সামনে তুলে ধরেন। এছাড়া তিনি ওই প্রোগ্রামের সোর্স কোড গিটহাবে পোস্ট করেন।

পরবর্তীতে থেজেশ আরও যাচাই বাছাই করে জানান, এই কাজে এয়ারটেলের সাথে যুক্ত আছে টেলিকম সামগ্রী নির্মাতা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান এরিকসন। এরিকসন ইসরায়েলের ফ্ল্যাশ নেটওয়ার্কস নামের একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্রাহকের ব্রাউজারে এই প্রোগ্রাম যুক্ত করার কাজটি করছে। আর এসব কিছুই হচ্ছে গ্রাহকের অগোচরে।

মজার ব্যাপার হল, ফ্ল্যাশ নেটওয়ার্কের কোড গিটহাবে প্রকাশ করার দায়ে থেজেশকে যুক্তরাষ্ট্রের কপিরাইট আইনের অধীনে ডিএমসিএ নোটিশ পাঠিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আর তাই গিটহাব থেকে কোডটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।

তবে এটি এখনও জানা যায়নি ঠিক কী কারণে কাজটি করছে এয়ারটেল। ফ্ল্যাশ নেটওয়ার্কস মূলত বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরের বিজ্ঞাপন গ্রাহকের ব্রাউজিং সেশনে যুক্ত করার কাজ করে থাকে।

এদিকে এই খবর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে এয়ারটেল। বিবৃতিতে গ্রাহকের ব্রাউজারে প্রোগ্রামিং কোড যুক্ত করার কথা স্বীকার করলেও অবৈধভাবে কারও ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করতে কাজটি করা হয়নি বলেও জানানো হয়।

তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস, ডিজিট.ইন
আরও পড়ুন

সাকিবের রেস্টুরেন্টে গেলেন হ্যাপি


মডেল ও অভিনয়শিল্পী নাজনীন আক্তার হ্যাপিকে নিয়ে আলোচনা যেন কোন ভাবেই শেষ হচ্ছে না। ক’দিন আগেই পেসার রুবেল হোসেনের সাথে একটা অডিও প্রকাশ করে ফের আলোচনায় চলে আসেন তিনি।

আর নতুন খবর হল এবার তার নজরে এসেছেন আরেক ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তিনি এক স্ট্যাটাস দিয়ে জানান, বনানীতে সাকিবের রেস্টুরেন্ট সাকিব’স ডাইনে আসছেন তিনি।

সোমবার দেয়া স্ট্যাটাসটি ছিল অনেকটা এমন – ‘আজ সন্ধ্যায় সাকিব’স ডাইনে যাচ্ছি। কাকে কাকে সাথে নেবো? ভাবছি…’
আরও পড়ুন

ব্লগে আলেক্সা রাঙ্ক কমাতে আলেক্সা টুলবার এর ভূমিকা!!

প্রথমে সবাই আমার সালাম নিবেন, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
ব্লগার দের কাছে রাঙ্ক এখন সব থেকে বেশি পাধান্য দিচ্ছে আর সেটা হল আলেক্সা রাঙ্ক, সবাই চাই যেন নিজ নিজ সাইটের ভিজিটর যেমনি হোক না কেন আলেক্সা রাঙ্ক যেন কম হয়।
যাদের সাইটে ভিজিটর কম স্বাভাবিক ভাবেই সেই সাইট এর আলেক্সা রাঙ্কও কম হবে কিন্তু এখুন অনেকে অনেক পথ অবলম্বন করে আলেক্সা রাঙ্ক কমিয়ে নিচ্ছে যেটা এক মত্র ব্লগ এডমিন ছাড়া আর কারও পখে ধরা সম্ভব না। এই ধরুনের একটি সাইট আছে যেটা ব্যবহার করে আপনার ব্লগে যদি ১০ জন ভিজিটর থাকে তাও আপনার সাইট আলেক্সা রাঙ্ককে ১ হাজারে নামিয়ে আনতে পারবেন আর সেটা করা সম্ভব alexaboostup এর দ্বারা। কারন এটা দিয়ে আপনি যত boostup করবেন আর সাইটের রাঙ্ক তত কমতে থাকবে আর এটা কেন হয় জানেন কারন আপনি যখুন alexaboostup করবেন তখুন আপনি কোন একটি সাইট ভিজিটর করছেন সেটা আপনি একটু লক্ষ করলেই বুঝতে পারবেন এবং আপনি সেই ভিজিট করছেন তাই তারও আপনার সাইট একি ভাবে ভিজিট করছে। তবে এই ভাবে আলেক্সা রাঙ্ক ধরে রাখা খুব কঠিন। তবে আপনার সাইটে যদি ভিজিটর ভাল থাকে তাহলে এমনিতেই আপনার সাইট রাঙ্ক কমবে এর জন্য কিছু কাজ করলে আরও ভাল হবে যেমন সাইটে আলেক্সা টুলবার এবং গ্যাজেড ব্যবহার করা।


আমি অনেক বড় বড় ব্লগ থেকে পড়েছি কিভাবে আলেক্সা রাঙ্ক কমানো যাই নিয়ে তারা অনেক কথাই বলেছে আমিও তাদের সঙ্গে একমত যেমন ভাল seo করতে হবে, ব্যাকলিঙ্ক করতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি সব কিছুই ঠিক আছে কিন্তু আজকে আমি সেগুল নিয়ে কিছুই বলব না আমি বলব আপনি সেগুল তো অবশ্যই করবেন কারন আপনার সাইটকে ভাল যাইগাই নিয়ে যেতে হলে ভাল SEO, ব্যাক লিঙ্কের অবশ্যই দরকার আছে কিন্তু আলেক্সা রাঙ্ক কমাতে চাইলে টুলবার ব্যবহার করা খুবি জরুরি।
কারন আলক্সা সাইটে আলেক্সা রাঙ্ক কমানোর ক্ষেত্রে সেই সকল ভিজিটর দের কাউন্ট করে যারা আলেক্সা টুলবার ব্যবহার করে, অন্য ভিজিটর  দেরেও কাউন্ট করে তবে আপনি যদি আলক্সা টুলবার ব্যবহার করে কোন সাইট ভিজিট করেন তাহলে সেই সাইট রাঙ্ক হবে ১০০% কিন্তু আপনি যদি সাধারন ভিজিটর দের মত ভিজিট করেন মানে টুলবার যুক্ত ছাড়া ব্রাউজার দিয়ে ভিজিট করেন তাহলে সেই সাইট রাঙ্ক পাবে অনেক কম মানে আলেক্সা টুলবার ব্যবহার কারি একজন আর এমনি সাধারন ভিজিটর ১০ এরও বেশি এক সমান। তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার সাইট রাঙ্ক কমাতে আলেক্সা টুলবার ভূমিকা কতটা তাই সবার উচিত নিজ নিজ ব্রাউজারে আলেক্সা টুল বার ব্যবহার করা।


আলেক্সা টুলবার ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
আমার আজকের এই পোস্টের উদ্দেশ্য সবাই যেন আলেক্সা টুল ব্যবহার করাতে কারন আপনি যখুন এটা ব্যবহার করবেন এর উপকারিতাও বুঝতে পারবেন কারন এটা যেমন সাইট রাঙ্ক কমাতে সাহায্য করে তেমনি খুব সহজে বোঝা যাই কোন সাইট টি কেমন।
আরও পড়ুন

বিশ্ব রেকর্ডের সামনে মুমিনুল

Mominul, Haque, Sourav


বিস্ময় সৃষ্টি থেকে আর এক ধাপ দূরে! পরে যে কোন টেস্ট ম্যাচেই খেলুন না কেন একটিমাত্র অর্ধশতক প্রয়োজন। তাহলেই টেস্ট ক্রিকেটে বিশ্বরেকর্ড গড়ে ফেলবেন মুমিনুল হক সৌরভ। দীর্ঘ পরিসরের ক্রিকেটে যাত্রা শুরুর পর থেকেই সৌরভ ছড়িয়ে যাচ্ছে তাঁর ব্যাট। আর ব্যাটিং অর্ডারে তিন নম্বর স্থানটায় বাংলাদেশ দলে পাকাপোক্ত করে ফেলেছেন নিজের অবস্থান। অনেকটাই ধীরস্থির স্বভাবের বলে অবশ্য কিছুটা দোষ দিয়ে থাকেন অনেকে। কিন্তু সেভাবেই তিনি আজ অন্যরকম এক উচ্চতায় পৌঁছে গেছেন। ছাড়িয়ে গেছেন ভারতের শচীন টেন্ডুলকরকে আর কিংবদন্তি ক্রিকেটার ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডসকে ছুঁয়ে ফেলেছেন। এমনকি তাঁর পেছনে পড়ে গেছেন স্যার ডন ব্র্যাডম্যান, স্যার গ্যারি সোবার্স, স্যার ক্লাইড ওয়ালকট, জ্যাক ক্যালিস, আলভিন কালিচরণ, রাহুল দ্রাবিড়, এ্যালান বোর্ডার, মার্ক টেলর, কুমার সাঙ্গাকারা, জন এডরিচ, মাইক গ্যাটিং, ইয়ান চ্যাপেল, গ্রাহাম গুচ, ওয়ালি হ্যামন্ড ও এড উইকসদের মতো বিশ্বনন্দিত টেস্ট ক্রিকেটারদের। মাত্র ২৩ বছর বয়সেই কি করেছেন মুমিনুল? তাঁর বয়সে তালিকায় থাকারা সেটা করতে পারেননি। টানা ১১ টেস্টেই অর্ধশতাধিক রানের ইনিংস খেলে বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছেন যা ভিভ রিচার্ডসেরও আছে। টেস্ট ইতিহাসে সর্বাধিক সেঞ্চুরি ও রানের রেকর্ডধারী টেন্ডুলকরের আছে টানা ১০ টেস্টে। এখন অবিস্মরণীয় এক কীর্তি গড়ার সামনে দাঁড়িয়ে মুমিনুল। পরে যে টেস্টে খেলবেন যে কোন এক ইনিংসে শুধু একটি হাফসেঞ্চুরি করলেই হবে। টানা ১২ টেস্টে অর্ধশতাতিক রানের ইনিংস খেলে এককভাবে বিশ্ব রেকর্ডের মালিক দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স। আগামী মাসে ভারতের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে একমাত্র টেস্টেই ভিলিয়ার্সের বিশ্ব রেকর্ডে ভাগ বসানোর দারুণ সুযোগ মুমিনুলের।
‘লিটল মাস্টার’ ফিরে এসেছেন। এ উপাধিটি বিশ্ব ক্রিকেটে একজনের নামের সঙ্গেই জুড়ে গেছে। ২০১২ সালেই ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় জানানো ‘লিটল মাস্টার’ ভারতের ক্রিকেট ঈশ্বর খ্যাত শচীন টেন্ডুলকর টেস্ট ক্রিকেটেও বিদায়ের ঘোষণা দিয়ে ফেলেছিলেন। এ কারণে বাংলাদেশের তরুণ টপঅর্ডার মুমিনুল হক সৌরভকে নিয়ে ভারতীয়রাই গণমাধ্যমে ফলাও করে লিখেছিলেন বিশ্ব ক্রিকেটে নতুন লিটল মাস্টারের উদয় হয়েছে। ক্যারিয়ারের চতুর্থ টেস্টেই দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। সেটি ছিল টেস্ট ক্যারিয়ারে নিজের মাত্র ষষ্ঠ ইনিংস।
২০১৩ সালের অক্টোবরে চট্টগ্রামে সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁর উইলো থেকে বেরিয়ে আসে ১৮১ রান। তখন মাত্র ২১ বছর বয়সী মুমিনুল। এ কারণেই ক্যারিয়ারের শুরুতেই পেয়ে যান এমন সম্মান! বিশ্ব ক্রিকেটের নতুন এই ‘লিটল মাস্টার’ মিরপুর টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে হাফসেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ছাড়িয়ে গেছেন পুরনো লিটল মাস্টারকে। টানা ১১ টেস্টে পঞ্চাশোর্ধ্ব (হাফসেঞ্চুরি) ইনিংস খেলে এখন মুমিনুল ঠাঁই নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডসের পাশে। সঙ্গে আছেন আরও দুই ভারতীয় ক্রিকেটার বীরেন্দর শেবাগ ও গৌতম গাম্ভীর। তবে টানা ১২ টেস্টে অর্ধশতকের বেশি রান করে সবার ওপরে দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স। পরের টেস্টে অর্ধশতক পেলেই ভিলিয়ার্সের গড়া বিশ্ব রেকর্ডের অংশীদার হয়ে যাওয়ার সুযোগ এখন ২৩ বছর বয়সী মুমিনুলের। মিরপুর টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ৬৮ রান করে তিনি দেশের মাটিতে ষষ্ঠ বাংলাদেশী হিসেবে পূর্ণ করেছেন এক হাজার রান।
শচীনের টেস্ট অভিষেক হয়েছিল ভিনদেশে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তিনি আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করেন টেস্ট ম্যাচ দিয়ে। মুমিনুল ওয়ানডে দিয়ে শুরু করলেও টেস্ট ক্রিকেটে যাত্রা শুরু করেন শ্রীলঙ্কা সফরে। অভিষেক টেস্টেই ৫৫ রানের একটি অর্ধশতক দিয়ে শুরু হয়েছে তাঁর ক্যারিয়ার। যেটা শচীন পারেননি। ভিভ রিচার্ডসেরও টেস্ট ক্যারিয়ার দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যাত্রা শুরু হয় ভিনদেশ ভারতের মাটিতে। তিনিও পারেননি অভিষেকেই অর্ধশতক হাঁকাতে। পরের টেস্টেও অর্ধশতক হাঁকান মুমিনুল। ধারাবাহিকতার প্রতীক হয়ে ওঠেন নিয়মিত রানের মধ্যে থেকে। অবশেষে ২০১৩ সালের অক্টোবরে সফরকারী কিউইদের বিরুদ্ধে ক্যারিয়ারের চতুর্থ টেস্টে খেলতে নেমেই অবিস্মরণীয় এক কীর্তি গড়ে ফেলেন মুমিনুল। ১৮১ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলে দেশের মাটিতে কোন বাংলাদেশী ক্রিকেটারের মধ্যে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস খেলেন তিনি। সেটি অবশ্য এবার খুলনা টেস্টে ছাড়িয়ে গিয়ে তামিম ইকবাল খেলেছেন ২০৬ রানের ইনিংস। তবে ওই ইনিংসটির পরই মুমিনুল বহির্বিশ্বে নয়া ‘লিটল মাস্টার’ খেতাব পেয়ে যান।
এত বড় খেতাব যার নামের পাশে তাঁকে চিনতে ভুল করেননি দেশ-বিদেশের ক্রিকেটবোদ্ধারা। ধারাবাহিকভাবেই তাঁর ব্যাটে রান এসেছে। ১৪ টেস্টে তাঁর রান ১৩৮০। ব্যাটিং গড় ৬০! আছে চারটি সেঞ্চুরি ও ৯টি হাফসেঞ্চুরি। মিরপুরে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ইনিংসটি খেলেছেন বিপদের মুহূর্তে একাই লড়ে সাবলীল ভঙ্গিতে ব্যাট চালিয়ে ১০২ বলে ৯ চারে তিনি ৬৮ রান করে ফিরে যান। এর আগেই দেশের মাটিতে পূর্ণ করেন ১ হাজার রান। মুমিনুলের আগে অবশ্য অনেক বেশি ম্যাচ খেলে হাবিবুল বাশার (২২ টেস্ট), মোহাম্মদ আশরাফুল (২৮ টেস্ট), তামিম ইকবাল (২৫ টেস্ট), মুশফিকুর রহীম (২৬ টেস্ট) ও সাকিব আল হাসান (২৭ টেস্ট) দেশের মাটিতে এই কীর্তি গড়েছেন। অথচ দেশের মাটিতে মাত্র ৯ টেস্টে মুমিনুলের রান ৭৫ গড়ে ১০৫০! ব্যাটিং গড়ে দেশের মাটিতে তিনিই সবার ওপরে।
এর চেয়েও বড় কীর্তিটা গড়েছেন তিনি বাংলাদেশের আরেকটি ইনিংস পরাজয়ের ম্যাচে। যার কারণে হারের মধ্যেও যোগ হয়েছে অসামান্য এক কীর্তি। এ নিয়ে টানা ১১ টেস্টেই অর্ধশতাধিক রানের ইনিংস উপহার দিলেন মুমিনুল। তিনি ছাড়িয়ে গেলেন লিটল মাস্টার শচীনের টানা ১০ টেস্টে পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলার রেকর্ডটাকে। এবার তিনি ছুঁয়ে ফেলেছেন স্যার ভিভ রিচার্ডসকে। শুধু টানা ১২ টেস্টে এমন কীর্তি গড়ে বিশ্ব রেকর্ডের মালিক ভিলিয়ার্স এগিয়ে আছেন। আর মুমিনুলের কাতারে আছেন শেবাগ ও গাম্ভীরও। তবে কোন ব্যাটসম্যানই ক্যারিয়ার শুরুর দুই বছর হওয়ার আগেই এমনটা করতে পারেননি। বাকিরা করেছেন টেস্ট ক্রিকেটে দীর্ঘদিন বিচরণ করে যথেষ্ট অভিজ্ঞ হওয়ার পর। সেটা মুমিনুল মাত্র ক্যারিয়ারের চতুর্থ থেকে শুরু করে ১৪তম টেস্ট পর্যন্ত টানা ১১ টেস্টে করে দেখালেন। মুমিনুলের আগে বাংলাদেশের পক্ষে টানা অর্ধশতক পাওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিলেন তামিম। তিনি ২০১০ সালে টানা ৭ টেস্টে খেলেছিলেন পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস। মুমিনুলের সামনে এবার হাতছানি ভিলিয়ার্সের বিশ্ব রেকর্ডের সঙ্গী হওয়ার। সেজন্য নিজের পরবর্তী টেস্টে একটি অর্ধশতক প্রয়োজন পড়বে শুধু মুমিনুলের।

সূত্রঃ Daily Janakantha

আমার সকল পোস্ট এর ফেসবুক আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন,
আমার ফেসবুক পেজঃ ব্লগার সৌরভ ডট কম
আরও পড়ুন

ভুল করে গ্যালাক্সি এস৬ অ্যাক্টিভ-এর তথ্য প্রকাশ করল স্যামসাং



বেশ কিছুদিন ধরেই স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৬ অ্যাক্টিভ নিয়ে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। এতদিন ধরে স্যামসাং স্মার্টফোনটির তথ্য গোপন রাখলেও এবার ভুল করে নিজেদের ওয়েবসাইটেই স্মার্টফোনটির ছবি প্রকাশ করেছে স্যামসাং।

স্যামসাংয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছিল স্মার্টফোনটির ইউজার ম্যানুয়াল এবং সাথে বেশ কিছু ছবি। তবে পরবর্তীতে এগুলো অপসারণ করা হয়।

স্যামসাংয়ের এই স্মার্টফোনে থাকতে পারে ৫.১ ইঞ্চি কোয়াড এইচডি ডিসপ্লে, এক্সাইনোস প্রসেসর, ৩২ জিবি স্টোরেজ, ২৫৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, ১৬ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা প্রভৃতি। তবে এর বড় চমক হবে পানির নিচে ছবি তোলার ফিচারটি। ধুলাবালি এবং পানিরোধি এই স্মার্টফোনটি চলবে অ্যান্ড্রয়েড ললিপপে।



সূত্রঃ প্রিয় টেক

আমার সকল পোস্ট এর ফেসবুক আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন,
আমার ফেসবুক পেজঃ ব্লগার সৌরভ ডট কম
আরও পড়ুন

ওয়্যারলেস ব্রডব্যান্ডের আওতায় আসবে সারা দেশ



সারাদেশের মানুষের কাছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ওয়্যারলেস ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক স্থাপন প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবনায় এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

তিনি জানান, জনগণকে ইন্টারনেট সেবা প্রদানের লক্ষ্যে দেশের সবকটি জেলার ১০০৬টি ইউনিয়নে প্রায় ১১ হাজার কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল স্থাপনের কাজ চলছে।

তিনি আরও জানান, দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলে সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে শীঘ্রই ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি ২০০ জিবিপিএস থেকে ১,৩০০ জিবিপিএসে উন্নীত করা হবে।

সূত্রঃ প্রিয় টেক

আমার সকল পোস্ট এর ফেসবুক আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন,
আমার ফেসবুক পেজঃ ব্লগার সৌরভ ডট কম
আরও পড়ুন

‘মেসির গোলকে’ কেউ বলছেন ‘অন্য গ্রহের গোল’, কেউ ‘ইতিহাস সেরা’


‘এটা কোনো সাধারণ গোল নয়, এই গোলের জন্ম অন্য গ্রহে’—বিলবাওয়ের বিপক্ষে লিওনেল মেসির গোলটিকে ঠিক এভাবেই চিহ্নিত করেছেন বার্সেলোনা কোচ লুইস এনরিকে।
খেলার ২০ মিনিটে ডান প্রান্তে বল পেয়ে চারজন বিলবাও খেলোয়াড়কে ফাঁকি দিয়ে মেসির করা অবিস্মরণীয় এই গোলটিকে অনেকেই ইতিহাসের অন্যতম সেরা গোলের মর্যাদাও দিচ্ছেন। বার্সেলোনা সভাপতি হোসে মরিয়া বার্তেমেউ তাঁদের একজন। ম্যাচ শেষে টিভি সাক্ষাৎকারে বার্তেমেউ বলেছেন, ‘বিলবাওয়ের বিপক্ষে মেসির যে গোলটি দেখলাম, সেটি ফুটবল ইতিহাসেরই অন্যতম সেরা গোল হিসেবে চিহ্নিত হবে।’
মেসির কোচ হয়ে নিজেকে ভাগ্যবানই মনে করেন এনরিকে। কেবল তা-ই নয়, তিনি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করেন, মেসির জাদুকরী ক্ষমতা প্রতিদিন অনুশীলনের সময় সরাসরি দেখতে পেয়ে, ‘এ ধরনের অনেক কিছুই মেসি অনুশীলনের সময় করে। আমরা বার্সেলোনার লোকজন এ ব্যাপারে নিজেদের খুব সৌভাগ্যবান মনে করি।’ এর পরপরই কোচ হওয়ার ‘যন্ত্রণা’র কথা বলেছেন এনরিকে। কোচ হওয়ার ‘জ্বালা’ আর কিছুই নয়, বিলবাওয়ের বিপক্ষে মেসির এই ‘অন্য গ্রহে’র গোলটি সরাসরি টেলিভিশনে আয়েশ করে দেখতে না পেরে। মাঠে তো আর রিপ্লে দেখার সুযোগ নেই!
সংবাদ সম্মেলনেই এনরিকে জানিয়ে দিলেন, তিনি অপেক্ষায় আছেন কতক্ষণে মেসির এই গোলটির ফুটেজ টেলিভিশনে দেখবেন, ‘আমি সত্যিই অপেক্ষায় আছি। আমার তর সইছে না। ডাগ আউটে থাকার কারণে গোলের পুরো সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারিনি।’
মেসির সেই গোলটির হিট ম্যাপ, রেখাগুলো একটি অনবদ্য শিল্পের সাক্ষীমেসির এই অসাধারণ গোলটির পর বার্সেলোনার সাবেক সভাপতি হুয়ান লাপোর্তা টুইটারে লিখেছেন, ‘মেসি এই গ্রহের সবচেয়ে সেরা ফুটবলার। মেসির উপস্থিতিই বার্সেলোনার বর্তমান দলটিকে কিংবদন্তিতুল্য খ্যাতি এনে দিয়েছে।’ সাবেক ইংলিশ ফুটবল তারকা গ্যারি লিনেকার মজা করে টুইট করেছেন, ‘মাত্রই মেসির গোলটি দেখলাম। একেবারেই হাস্যকর!’ ডেভিড বেকহাম টুইট করেছেন, ‘ওয়াও, মেসি জাদু!’
সাধারণ ভক্তরাও ফেসবুক-টুইটারে মেসির গোলটি নিয়ে মাতামাতি করছেন। মানাস নামের একজন টুইট করেছেন, ‘মেসি, এবার থামো। বিশ্বে সব বিশেষণ ফুরিয়ে যাচ্ছে।’ ডিফেন্ডারের দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল বের করে আনার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ডেয়ার টু ডিয়েগো নামের একজন টুইট করেছেন, ‘মেসির পক্ষে একজন মৎস্যকন্যা (যার আসলে পা-ই নেই) কিংবা ​ইটের দেয়ালের ভেতর দিয়েও নাটমেগ করা সম্ভব।’ ‘লর্ড অব দ্য রিং’সের জাদুকর গ্যানডালফের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে একজন টুইট করেছেন, ‘আমি মেসিকে গ্যানডালফ বলে ডাকতে শুরু করব, তবে হয়তো তাতেও মেসিকে প্রাপ্য সম্মানটা দেওয়া হবে না।’ বার্সা এইচডি থেকে টুইট করা হয়েছে, ‘কীভাবে MESSI বানান করতে হয়? G-E-N-I-U-S!’


ভিডিওঃ


আরও পড়ুন

দুইটা কাজের সফটওয়্যার (TeraCopy Pro v3.0 (Crack), USB Safely Remove v5.3.8.1233 (Crack)) কার কোনটা লাগবে...

আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি ও আল্লাহর ভালই আছি

আজকে আমি আপনাদের জন্য, খুব দরকারি দুইটা ক্র্যাক সফটওয়্যার নিয়ে আসছি,
১) TeraCopy Pro v3.0 (Crack)
২) USB Safely Remove v5.3.8.1233 (Crack)
যাদের কাছে এই দুইটা সফটওয়্যার নাই তারা এখান থেকে খুব সহজে সফটওয়্যার দুইটা ডাউনলোড করে নিতে পারেন,

TeraCopy Pro v3.0 (Crack)



USB Safely Remove v5.3.8.1233 (Crack)


ডাউনলোড

আমার সকল পোষ্টের ফেসবুকে আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন
"ব্লগার সৌরভ"

ট্যাগঃ
teracopy pro
teracopy pro v3.0
teracopy pro new
teracopy pro free download
teracopy download
teracopy pro v3.0 download
teracopy latest download
teracopy latest version download
teracopy latest version with key
teracopy latest version for Windows 8
USB Safely Remove v5.3.8.1233 (Crack)
USB Safely Remove new
USB Safely Remove pro free download
USB Safely Remove latest download
USB Safely Remove latest version witn crack
USB Safely Remove latest version for windows 8
আরও পড়ুন